ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন কিভাবে সৃষ্টি হয়?
ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন কিভাবে সৃষ্টি হয়?
ক্যাটায়ন: ধনাত্মক চার্জযুক্ত পরমাণুসমূহ কে ক্যাটায়ন বলে।
যেসব পরমাণুর শেষ কক্ষপথে 1, 2 বা 3 টি ইলেকট্রন থাকে, সে সকল পরমাণু অন্য পরমাণুর সাথে যুক্ত হওয়ার সময় ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হয় অর্থাৎ ক্যাটায়ন গঠন করে।
যেসব পরমাণুর শেষ কক্ষপথে 1, 2 বা 3 টি ইলেকট্রন থাকে, সে সকল পরমাণু অন্য পরমাণুর সাথে যুক্ত হওয়ার সময় ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হয় অর্থাৎ ক্যাটায়ন গঠন করে।
যেমন : Na -------> Na+ + e -
এখানে সোডিয়াম পরমাণু একটি ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হয়েছে অর্থাৎ ক্যাটায়ন গঠন করেছে।
অ্যানায়ন : ঋণাত্মক চার্জযুক্ত পরমাণু সমূহকে অ্যানায়ন বলে।
যেসব : যেসব পরমাণুর শেষ কক্ষপথে 5, 6 বা 7টি ইলেকট্রন থাকে সে সব পরমাণু অন্য পরমাণু থেকে ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক আয়নে পরিণত হয় অর্থাৎ অ্যানায়ন গঠন করে।
যেমন : Cl + e - -------> Cl-
এখানে সোডিয়াম পরমাণু একটি ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হয়েছে অর্থাৎ ক্যাটায়ন গঠন করেছে।
অ্যানায়ন : ঋণাত্মক চার্জযুক্ত পরমাণু সমূহকে অ্যানায়ন বলে।
যেসব : যেসব পরমাণুর শেষ কক্ষপথে 5, 6 বা 7টি ইলেকট্রন থাকে সে সব পরমাণু অন্য পরমাণু থেকে ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক আয়নে পরিণত হয় অর্থাৎ অ্যানায়ন গঠন করে।
যেমন : Cl + e - -------> Cl-
এখানে ক্লোরিন পরমাণু একটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে ক্লোরাইড আয়ন অর্থাৎ অ্যানায়ন গঠন করেছে।
Comments
Post a Comment