ডারউইনের বিবর্তন মতবাদ কি?
ডারউইনের বিবর্তন মতবাদ কি?
ডারউইনের মতে অত্যধিক হারে বংশবৃদ্ধি করাই জীবের সহজাত বৈশিষ্ট্য। এর ফলে জ্যামিতিক ও গাণিতিক হারে জীবের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। জীবের জ্যামিতিক ও গাণিতিক হারে সংখ্যা বৃদ্ধি ঘটায় এবং খাদ্য ও বাসস্থান সীমিত থাকায় জীবকে বেঁচে থাকার জন্য কঠিন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হয়। ডারউইন এ সংগ্রামকে অস্তিত্বের জন্য সংগ্রাম বলে অভিহিত করেন।
এ সংগ্রাম তিন ধরনের হতে পারে-
১. আন্তঃপ্রজাতিক সংগ্রাম।
২. অন্তঃপ্রজাতিক সংগ্রাম।
৩. পরিবেশের সাথে সংগ্রাম।
তাঁর মতে পৃথিবীতে দুটি জীব অবিকল একই হতে পারে না। এদের কিছু না কিছু পার্থক্য থাকে। এ পার্থক্যকে তাদের প্রকরণ বা পরিবৃত্তি বলে।
তাঁর মতে পরিবেশের সাথে যে জীবটি খাপ খাইয়ে নেবে সে জীবটি পরিবেশের প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়ে বেঁচে থাকবে। এ জীবটিই বংশবৃদ্ধি করবে ও প্রকট হবে এবং অস্তিত্বের জন্য সংগ্রাম করবে। এর ফলে নতুন প্রজাতির সৃষ্টি হবে।
ডারউইনের মতে ধীরগতিতে হলেও নতুন প্রজাতির সৃষ্টি হয় তিন ভাবে-
১. মূল প্রজাতি হতে পৃথক হয়ে যাওয়ার ফলে।
২. সংকরায়নের ফলে।
৩. সংকরায়ন প্রজাতিতে কোষ বিভাজনের সময় কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে।
এর ফলে নতুন জীবের অভিযোজন ঘটবে।
ডারউইনের প্রতিপাদ্য বিষয় সমূহ আধুনিক বংশগতিবিদ্যা দ্বারা প্রমাণিত ও গৃহীত।
এ সংগ্রাম তিন ধরনের হতে পারে-
১. আন্তঃপ্রজাতিক সংগ্রাম।
২. অন্তঃপ্রজাতিক সংগ্রাম।
৩. পরিবেশের সাথে সংগ্রাম।
তাঁর মতে পৃথিবীতে দুটি জীব অবিকল একই হতে পারে না। এদের কিছু না কিছু পার্থক্য থাকে। এ পার্থক্যকে তাদের প্রকরণ বা পরিবৃত্তি বলে।
তাঁর মতে পরিবেশের সাথে যে জীবটি খাপ খাইয়ে নেবে সে জীবটি পরিবেশের প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়ে বেঁচে থাকবে। এ জীবটিই বংশবৃদ্ধি করবে ও প্রকট হবে এবং অস্তিত্বের জন্য সংগ্রাম করবে। এর ফলে নতুন প্রজাতির সৃষ্টি হবে।
ডারউইনের মতে ধীরগতিতে হলেও নতুন প্রজাতির সৃষ্টি হয় তিন ভাবে-
১. মূল প্রজাতি হতে পৃথক হয়ে যাওয়ার ফলে।
২. সংকরায়নের ফলে।
৩. সংকরায়ন প্রজাতিতে কোষ বিভাজনের সময় কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে।
এর ফলে নতুন জীবের অভিযোজন ঘটবে।
ডারউইনের প্রতিপাদ্য বিষয় সমূহ আধুনিক বংশগতিবিদ্যা দ্বারা প্রমাণিত ও গৃহীত।
Comments
Post a Comment