প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড ও সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে?
প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড ও সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ কাকে বলে?
প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থঃ যেসব পদার্থ রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায়, বাতাসের জলীয় বাষ্প, কার্বন-ডাই-অক্সাইড ইত্যাদির সাথে বিক্রিয়া করে না এবং যাদের দ্বারা তৈরিকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা দীর্ঘদিন অপরিবর্তিত থাকে তাদেরকে প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে।
যেমনঃ সোডিয়াম কার্বনেট (Na₂CO₃), অক্সালিক এসিড (C₂H₂O₄ .2H₂O) ,K₂Cr₂O₇ ইত্যাদি।
যেমনঃ সোডিয়াম কার্বনেট (Na₂CO₃), অক্সালিক এসিড (C₂H₂O₄ .2H₂O) ,K₂Cr₂O₇ ইত্যাদি।
প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের বৈশিষ্ট্যঃ
১. রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায় এবং নিক্তির কোন ক্ষতি করে না।
২. বায়ুমণ্ডলের জলীয় বাষ্প, কার্বন-ডাই-অক্সাইড এদের সাথে বিক্রিয়া করে না।
৩. তৈরিকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা দীর্ঘদিন অপরিবর্তিত থাকে।
৪. ত্বকের কোনো ক্ষতি করেনা।।
৫. সাধারণ তাপমাত্রায় এরা কঠিন অবস্থায় থাকে।
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থঃ যে সকল পদার্থ রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায় না, বায়ুমন্ডলের জলীয়বাষ্প, কার্বন ডাই অক্সাইড এদের সাথে বিক্রিয়া করে এবং এদের দ্বারা তৈরিকৃত দ্রবণের ঘনমাত্রা কিছুক্ষণ পরে পরিবর্তিত হয়ে যায় তাদেরকে সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ বলে।
যেমনঃ H₂SO₄ , NaOH, KMnO₄;HCl;HNO₃ ইত্যাদি।
সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থের বৈশিষ্ট্যঃ
১. রাসায়নিক নিক্তিতে ওজন করা যায় না, রাসায়নিক নিক্তির ক্ষতি সাধন করে।
২. বাতাসের জলীয় বাষ্প, CO₂ এদের সাথে বিক্রিয়া করে।
৩. এদের দ্রবনের ঘনমাত্রা কিছুক্ষণ পরে পরিবর্তিত হয়ে যায়।
৪. সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ ত্বকের ক্ষতি করে।
৫. সাধারণ তাপমাত্রায় এরা বেশিরভাগ পদার্থ তরল অবস্থায় থাকে।
correct
ReplyDeleteভাল্লাগসে🙂👍🏻
ReplyDeletethanks 🙂
ReplyDeleteThanks
ReplyDeleteConfusion cilo..ekhon thik ase..donnobad
ReplyDeleteখুব উপকার পাইলাম
ReplyDeletethanks
ReplyDelete